Funy Video। ZONE

1.এক চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে পোস্ট দিল---"এইমাত্র চুরি করতে ঢুকলাম।"
-তে বাড়ির মালিক চোরের পোস্ট এ লাইক দিয়ে কম্মেন্টস করলো---"ভেবোনা আমরা ঘুমিয়ে পড়েছি, আমরা সবাই জাগ্রত আছি। পুলিশ কে খবর দেওয়া হয়ে গেছে, তারা গাড়ি নিয়ে আসছে।
বাড়ির মালিকের কম্মেন্টস-এ লাইক দিয়ে ইনিসপেক্টর আবুল কম্মেন্টস দিলেন, "গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে, আমরা হেঁটে হেঁটে আসতেছি।"
2.একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।

3.প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।

4.প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।

5.এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?

6.গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?

7.ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল­ায় রাখলে চলবে না?(সংগ্রহেঃ

কয়েক দিন থেকেই পল্টুর শরীর খারাপ। এ কারণে তার চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা। দুদিন পর পল্টুর এক বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করল_ তোর না শরীর খারাপ। ডাক্তারের কাছে না গিয়ে বসে আছিস কেন? আজকেই তোকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব। না রে, আজ শরীরটা ভীষণ খারাপ। আমি উঠতেই পারব না। ভাবছি শরীরটা একটু ভালো হলেই একবার ডাক্তারের কাছে যাব।

তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।

এক দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেল। তাদের নাবালক মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও, মায়ের সঙ্গে?
মেয়েটি বলল, না, মা বড্ড পেটায়!
তাহলে বাবার সঙ্গে?
না, বাবাও ভীষণ পেটায়!
তাহলে কার সঙ্গে থাকতে চাও?
আমি ক্রিকেটার আশরাফুলের সঙ্গে থাকতে চাই। ও ভারী ভালোমানুষ, চাইলেও পেটাতে পারে না!